Video Of the Day

বিয়ে


-এক কাপ চা তো খেয়ে যাও..
-না আন্টি আজ না অন্য একদিন খাবো-
আচ্ছা এসো কিন্তু
-হুম আসব...
আমি তো আসতেই চাই সবসময় কিন্তুপারিনা। রিমু এখন বাসায় নেই তাই চাখাওয়ার মানেই হয় না। হাত ঘড়িটার দিকেতাকাতেই হাঁটার গতিটা বাড়িয়ে দিলাম৪.৪৩ বেজে গেছে আর রিমুর কোঁচিংছুটি হয়েছে সাড়ে চার এর দিকে হয়তোমেয়েটা এখনো দাড়িয়ে আছে গেটটারসামনে...
-সরি..সরি...
-এত লেট করলা কেন?
-শ্বাশড়ি আম্মাকে হেল্প করলাম তাই..
-মানে?
-বলছি...এখানে আসার সময় পথিমধ্যেআন্টির সাথে দেখা। একটা ভারী ব্যাগনিয়ে এই বয়সে হেটে যাওয়া কষ্টকর তাইমায়া হলো হাজার হলেও শ্বাশড়িআম্মাতো। অত:পর আন্টিকে বাসায়পৌছে দিয়ে তোমার কাছে আসতেলেট হয়ে গেল..
-হুম ঢং-
চলো রিক্সাই ঘুরি-
না আজ পারব না
-কেন?
-বাসায় যেতে হবে তাই
-ওকে..ফোন দিও
-হুমরিমু চলে যাচ্ছে তার গন্তব্যর দিকে আরআমি যাচ্ছি বিপরীতমুখি বাজারেরদিকে...
প্রায় ঘন্টা খানেক পর রিমু ফোন-ওই তুমি আম্মুরে কি করছো?
-মানে?
-আম্মু তো শুধু তোমার গুনগান গাচ্ছে রেপাগলা
-তাই নাকি?"রিমু কার সাথে কথা বলছিস?" ফোনের ঐপাশে আন্টির কথা আবিস্কার করলাম...-ই..য়ে.. মানে আম্মু ফি..রোজের সাথে-দে তো ফোনটা-
কেন আম্মু?-দিতে বলছি দে.. খাইছে আজ কপালে যে কি আছে কেজানে?
-হ্যালো ফিরোজ-আসসালামু আলাইকুম আন্টি-ওলাইকুম আসসালাম। কাল সকালেআমাদের বাসায় আসবা
-কেন আন্টি?-আসতে বলছি তাই-ওকে আন্টি..ফোনটা কেটে গেল। কাল কপালে যেকি আছে আন্দাজ ও করতে পারছি নাআসলে গুরুজনের কথা ফেলাও যায় না।ফোনটা সাইলেন্ট করে দু চোখের পাতাএক করলাম.....-রিমু তুই দরজাটা লাগা আমি লাঠিটানিয়ে আসি..রিমু দরজা লাগাচ্ছে আর আন্টি ঐ রুমেগেলেন লাঠি আনতে-রিমু কি হচ্ছে এসব?-আম্মু আসলেই বুঝবা-মানে?অতঃপরলাঠি নিয়ে আন্টিকে আমারদিকে তেড়ে আসতে দেখেই লাফিয়েউঠলাম...ওহহহহ....এটা স্বপ্ন ছিল বাচাঁ গেল আর কি!ঘড়িতে ৮.২৭ মিঃ তাই বিছানা ছাড়লাম।ফ্রেশ হয়ে ভয়ে ভয়ে রওনা হলাম রিমুদেরবাসার দিকে। বাসার গেটে নক করতেইরিমু গেটটা খুলে দিল-আসছো তাহলে-ব্যাপার কি বলতো?
-ভয় হচ্ছে নাকি?
-ধুর..ভয়ের কি আছে?
আন্টিকে দেখলাম অনেক বিজি শুধু একটাকথা বলে অন্যরুমে চলে গেলেন-বাবা তুমি বসো আমি আসছি..রুমের এক কোনে বিছানো শোফাটাতেবসলাম আর রিমু সামনে দাড়িয়ে তাইহ্যাচকা একটানে শোফায় বসালাম
-রিমু আরেকটু ওদিকে সরে বসো তো!-কেন?
রিমুর চোখে অপ্রস্তুত একটা ভাব আর এটাইস্বাভাবিক কারন সবাই GF কে কাছাকাছিবসিয়ে আদর করে আর আমি আরো দূরে সরিয়েদিচ্ছি। শোফায় নিজেকে এলিয়ে দিয়েমাথাটাকে রিমুর কোলের ওপর ঠায় দিলাম-এই কি করছো আম্মু দেখলে...অতঃপর আন্টির খকঃখক শব্দে লাফিয়েউঠলাম.. -আসো আগে ব্রেকফাস্টটা করা যাকতারপর গল্প হবে..আরে আন্টির কোন রিএ্যাকশান নাইতাহলে মেয়ের জামাই হিসেবেমেনেই নিছে হয়তো। খাওয়াদাওয়া আরগল্প শেষ করে রওনা হলাম বাসারউদ্দেশ্যে। পকেটে রাখা ফোনটাবেজে উঠেছে
-হ্যা রিমু বলো-কই তুমি-এই তো মোড় অবধি এসেছি
-দাড়াও! আমি আসছিবলেই ফোনটা কেটে দিয়েছে রিমু।অপেক্ষার দাড় খুলে রইলাম রিমুর জন্য। হুএকটা রিক্সাই দেখা যাচ্ছে রিমুকে-ওঠো-কই যাবে?-জাহান্নামে...উঠবা কিনা বলো?-না উঠে উপায় আছে!রিক্সাটা চলছে রিক্সাওয়ালা মামার আপনগতিতে। দুজন কপোত-কপোতি বসে আছেতাতে। কপোতের এক জোড়া চোখনির্বিকার ভাবে তাকিয়ে আছেকপোতির চোখ জোড়ার দিকে-মামা রিক্সা থামান তো..
-রি...মুওওও.....কিছু বুঝে ওঠার আগেই কালো জিপটারথাক্কায় রিমু রক্তাক্ত ভাবে পড়ে আছেরাস্তায়। সাইডব্যাগটা পড়ে আছে তারএকটু সামনেই। মাথাটা কেমন ঝিম ধরেআসছে, নিজের চোখকে বিশ্বাস করারশক্তিটাও হারিয়ে ফেলেছি আমি।অসহায় ভাবে রিমুর পাশে বসে চিৎকারকরছি। ইতিমধ্যে কিছু লোক ধরাধরি করেএকটা জিপে তুলল রিমুকে সাথে আমাকেবসিয়ে দিল পাশের একটা সিটে। জিপটাএসে থেমেছে সদর হসপিটালে। কয়েকজনডাক্তার রক্তাক্ত রিমুকে নিয়ে যাচ্ছেO.T তে। পকেট থেকে কোনমত ফোনটা বের করেমিজানরে ফোন দিয়ে হসপিটালেআসতে বললাম। চোখ দুটো বুঝেআসছে,সবকিছু কেমন অন্ধকার হয়ে আসছেআমার...
তারপর...হ্যা তারপর চোখ দুটো মিলতেইনিজেকে আবিস্কার করলাম বেডেপাশে দাড়িয়ে আছে অনেকগুলো চেনামুখ। সবার চোখ গুলো কেমন টলমল করছেজ্বলে-ফিরোজ...রিমু ..হ্যা এটা রিমু, রিমুই মৃদ্যু স্বরে ডাকছেআমায়।পাশ ফিরে তাকালাম। পাশেরবেডে শুয়ে আছে রিমু তার চোখ বেয়েবইছে অঝর ঝরনা ধারা। ঝরনা থামাতেচেয়েও থামাতে পারলাম না আমি।.....

.২ মাস পর.....ফুল দিয়ে ঘেরা বিছানার মাঝখানে বসেআছে ইয়া বড় ঘুমটা টানা একটা মেয়ে।দরজাটা লক করে রওনা হলাম মেয়েটিরদিকে। পাশে বসে ঘুমটা টা সরাতেযাবো আচমকা মেয়েটিই হ্যাচকা টানেঘুমটা টা সরিয়ে ফেলল...-এই এইটা আবার কোন পরী?ধপ স্বরুপ দাড়িয়ে গেলাম আমি।-দাড়াও চেনাচ্ছি....বলেই মেয়েটা এবারআমাকেই হ্যাচকা টানে .....মাইরাহালাইলোরে ভাই!

ঘুমের অভ্যাস আত্মনিয়ন্ত্রণের চাবি

ঘুমানোর অভ্যাস ঠিকঠাক না হলে
নিজেকে নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে
নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। এর কারণে
ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনেও বিপর্যয়
নেমে আসতে পারে। মনোবিজ্ঞানীরা
বলছেন, এই সমস্যা ব্যক্তির দৈনন্দিন
জীবনের স্বতঃস্ফূর্ততা, কাজের ক্ষেত্রে
মনোযোগ এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের
ক্ষেত্রেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্লেমসন বিশ্ববিদ্যালয়ের
মনোবিজ্ঞানীদের সাম্প্রতিক এক
গবেষণা থেকে দৈনন্দিন জীবনে
ব্যক্তির আচরণ এবং নিজেকে
নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতার সঙ্গে ঘুমের
যোগসূত্রের বিষয়টি উঠে এসেছে।
মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক জুন পিলশার
বলেন,‘আত্মনিয়ন্ত্রণ প্রাত্যহিক
সিদ্ধান্ত গ্রহণের অংশ। আকাঙ্ক্ষা এবং
সুযোগের মধ্যে বিরোধ দেখা দিলে
নিজেকে নিয়ন্ত্রণের মধ্য দিয়েই মানুষ
পরিস্থিতি সামলায়। গবেষণায় উঠে
এসেছে যে, ঘুমের অভ্যাস ও
আত্মনিয়ন্ত্রণের বিষয়টি একে অন্যের
সঙ্গে যুক্ত এবং এই দুটোকে কাজে
লাগিয়ে প্রতিদিনের কাজকর্ম ঠিকঠাক
রাখা যায়।’
ঘুমের সমস্যা নানা স্বাস্থ্য সমস্যা
তৈরি করে। ঘুমাতে না পারা, একেক
দিন একেক সময়ে ঘুমানো, পর্যাপ্ত ঘুম
না হওয়ার মতো সমস্যাগুলো ওজন বেড়ে
যাওয়া এবং উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত
হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায় বলে উঠে এসেছে
নানা গবেষণায়। এ ছাড়া ঠিকঠাক ঘুম না
হলে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায় এবং
আশপাশের মানুষের প্রতি আচরণেও তার
প্রভাব পড়ে।
মনোবিজ্ঞানী পিলশার বলেন, ঘুমের
অভ্যাস ঠিক করতে পারলে সারা দিনের
কর্মশক্তি বাড়ে, আচরণ সাবলীল হয়,
কাজে মনোযোগ বেশি থাকে এবং
ঠিকঠাক সিদ্ধান্ত গ্রহণ সহজ হয়। ফলে
প্রতিদিনের জীবনে নিজেকে
নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার হিসেবে ঘুমের
অভ্যাস ঠিকঠাক করার বিষয়ে আমাদের
মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন।

বাসায় তৈরি করুন আলুর দম

এখন আপনাদের
জন্য দেওয়া হচ্ছে অনেক মজার একটি
রেসিপি। এটি গরম গরম রুটি /
পরোটার সাথে খেতে অনেক মজা
লাগে। এটি হলো আলুর দমের
রেসিপি। দেখে নিন-

উপকরণ:

ছোট সিদ্ধ আলু ১ কেজি, খোসা
ছড়ানো।
তেল লবন পরিমানমত
হলুদগুড়ো পরিমানমত
পেয়াজকুচি ২ টা
মরিচগুড়া ১ চা চামচ
ধনেগুড়া ১ চামচ
জিরেগুড়ো হাপ চা চামচ
তেতুলগোলা ২ টেবিল চামচ
গোলমরগুড়ো হাপ চা চামচ
আদা রসুনবাটা ১ টেবিল চামচ
তেজপাতা।
চিনি ২ চা চামচ

পদ্ধতি:

পাত্রে সরিষার তেল দিয়ে গরম মসলা
ও তেজপাতা ফোড়ন দিয়ে
পেয়াজকুচি দিয়ে ভেজে তার মধ্যে
পরিমান মত আদা রসুনবাটা, মরিচ
গুড়ো, হলুদ গুড়ো, জিরে গুড়ো, লবন,
তেতুলগোলা, গোলমরিচ গুড়ো, দিয়ে
কষিয়ে আলু দিতে হবে। তার পর
কষানো হলে গরম পানি দিয়ে ঢেকে
দিয়ে অল্প আচে রান্না করতে হবে।
ঝোল ঘন হলে ২ চা চামচ চিনি দিয়ে
নামাতে হবে & গরম গরম রুটি /
পরোটার সাথে পরিবেশন করতে হবে।

আল কোরআনের কিছু তথ্য

_________________
আল কোরআনের বিষয়ে এই তথ্যগুলো আমরা
অনেকেই জানি আবার অনেকে জানি না
অথবা জানলেও অনুশীলনের অভাবে মনে
থাকে না। মুসলমানদের কাছে আল-কোরআন
মহান আল্লাহর কাছ থেকে পাওয়া একটি
মহামুল্যমান উপহার। তাই আমাদের এই
মুল্যবান গ্রন্থটির খুঁটীনাটি সকল তথ্য
জানা অবশ্যই দরকার।
** পৃথিবীতে কোন পুস্তকটি বেশী পাঠ করা
হয়?
উত্তরঃ আল-কোরআন
** “কোরআন” শব্দটির অর্থ কি?
উত্তরঃ আরবি ব্যাকরণে “কোরআন” শব্দটি
মাসদার তথা ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য
হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি ‘ক্বারা'আ’ ক্রিয়া
পদ থেকে এসেছে যার অর্থ পাঠ করা বা
আবৃত্তি করা। এই ক্রিয়াপদটিকেই কোরআন
নামের মূল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
** কোরআনের আর কি কি নাম আছে?
উত্তরঃ আল-ফুরকান, আল-কিতাব, আল-
জিকির, আল-নুর, আল-হুদা।
** কোরআনে কতটি সুরা ও আয়াত আছে?
উত্তরঃ ১১৪ টি সুরা ও ৬৬৬৬ টি আয়াত
আছে।
** কোরআনে কতটি মাক্কী (মক্কায়
অবতীর্ন) সুরা আছে?
উত্তরঃ ৮৬ টি
** কোরআনে কতটি মাদনী (মদীনায়
আবতীর্ন) সুরা আছে?
উত্তরঃ ২৮ টি
** কোরআনে কতটি মানজিল ( stages) আছে?
উত্তরঃ ৭ টি
মানজিল হচ্ছে কোরআনের প্রথম সূরা
ফাতিহা ব্যাতীত অন্য সূরাগুলো নিয়ে করা
একটি শ্রেনী। এতে ৭ টি মানজিলের
মাধ্যমে সবগুলো সূরাকে একসাথে করা
হয়েছে। মানজিলগুলো হচ্ছেঃ
• মানজিল ১ = ৩ টি সূরা, যথা, ২ -- ৪
• মানজিল ২ = ৫ টি সূরা, যথা, ৫ -- ৯
• মানজিল ৩ = ৭ টি সূরা, যথা, ১০ -- ১৬
• মানজিল ৪ = ৯ টি সূরা, যথা, ১৭ -- ২৫
• মানজিল ৫ = ১১ টি সূরা, যথা, ২৬ -- ৩৬
• মানজিল ৬ = ১৩ টি সূরা, যথা, ৩৭ -- ৪৯
• মানজিল ৭ = ৬৫ টি সূরা, যথা, ৫০ -- ১১৪
** কোরআনে কতটি রুকু ( paragraph ) আছে?
উত্তরঃ ৫৪০ টি
** কোরআনে “আল্লাহ” শব্দটি কতবার
রয়েছে?
উত্তরঃ ২৬৯৮ বার
** কোরআনের প্রথম হাফিজ কে ছিলেন?
উত্তরঃ হজরত মুহাম্মদ (সাঃ)
** মুহাম্মদ (সাঃ) এর মৃত্যুর আগ পযর্ন্ত
কতজন কোরআনের হাফিজ ছিলেন?
উত্তরঃ ২২ জন
** কোরআন শরীফে কতটি সিজদা আছে?
উত্তরঃ ১৪ টি
** কোরআনে কতবার নামাজের গুরত্ব
উল্লেখ করা হয়েছে?
উত্তরঃ ৭০০ বার
** কোরআনে কতবার যাকাতের গুরত্ব
উল্লেখিত হয়েছে?
উত্তরঃ ১৫০ বার
** কোরআনে কতবার মুহাম্মদ (সাঃ) কে
“ইয়া আয়্যুহান নাবী”-বলে উল্লেখ করা
হয়েছে?
উত্তরঃ ১১ বার
** কোরআনে কোথায় নবীজি মুহাম্মাদ
(সাঃ) কে “আহাম্মদ” বলা হয়েছে?
উত্তরঃ ২৮ পারার সুরা আছ-ছফ্ (৬১) এর ৬
নম্বর আয়াতে।
** নবীজি মুহাম্মদ (সাঃ) কে কোরআন
শরীফে কতবার উল্লেখ করা হয়েছে?
উত্তরঃ মুহাম্মদ নামে ৪ বার এবং আহাম্মদ
নামে ১ বার।
** কোন নবীর নাম কোরআনে সবচেয়ে
বেশি উল্লেখিত হয়েছে?
উত্তরঃ হজরত মুসা (আঃ)
** কারা কোরআনে খতিবে ওহী ( Copyists of
the revelations ) ছিলেন?
উত্তরঃ হজরত আবু বকর (রাঃ), হজরত ওসমান
(রাঃ), হজরত আলী (রাঃ), হজরত জায়ীদ
বিন হারিদ (রাঃ) এবং হজরত আব্দুল্লাহ
বিন মাসউদ (রাঃ)।
** কে কোরআনের আয়াতগুলো সর্বপ্রথম
গনণা করেন?
উত্তরঃ হজরত আয়েশা (রাঃ)

কতটা ভালোবাসি তোমায় জানো

তোমায় কতটা ভালবাসি
তা হয়ত বলতে পারব না,
আমার জীবনে
তোমার মূল্য কতটা
হয়ত বোঝাতে পারব না,
তবে এটুকু বলতে পারব
জীবনের প্রতিটা মুহূর্ত আমি
তোমার সাথে কাটাতে চাই,
জীবনের শেষ সময়
পর্যন্ত যেন তোমায় পাশে পাই ...............

♡ এটাই সত্যিকার ভালোবাসা ♡

এক ছেলের Girlfriend খুব
কাঁন্না করতেছে…
তো সে গিয়ে তার Girlfriend এর চোখের
পানি মুছে দিয়ে তাকে জড়িয়ে ধরল…
…….ছেলেটি জড়িয়ে ধরার পর
… মেয়েটি আরো জোরে জোরে কাঁদতে
লাগল…
ছেলেটি অবাক হয়ে প্রশ্ন করল, আবার
কাঁদছ কেন???
মেয়েটি বলল আমার প্রত্যেক
ফোঁটা চোখের
পানির
বিনিময়ে যদি তুমি আমাকে এভাবে
জড়িয়ে ধরো
তাহলে সারা জীবন
ধরে আমি কাঁদতে রাজি….
এটাই সত্যিকার ভালোবাসা??

What's Trending?

Text Widget 2

Powered by Blogger.

Template Information

Formulir Kontak

Name

Email *

Message *

Fashion

Translate

Catwidget4